প্রকাশ: সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৪, ৪:০৩ পিএম (ভিজিটর : )
ঢাকা ও চট্টগ্রাম এলাকার ২০৯৩টি কারখানার মধ্যে ২০৯২টি চালু রয়েছে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাক রফতানিকারকদের সংগঠন (বিজিএমই)। সোমবার (২৫ নভেম্বর) দুপুর পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সংগঠনটির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজিএমইএ জানায়, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে অর্থাৎ শ্রম আইনের ১৩/১ ধারায় কোনও কারখানা বন্ধ নেই। তবে কাশিমপুর এবং জিরানি এলাকার বেক্সিমকো গ্রুপে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের আন্দোলনের কারণে কারখানা বন্ধ রয়েছে।
বিজিএমই’র তথ্য বলছে, সংগঠনটির আওতায় থাকা ২ হাজার ৯৩টি কারখানার মধ্যে অক্টোবরে বেতন দেয়নি এমন কারখানার সংখ্যা ৭০টি এবং সেপ্টেম্বরের বেতন হয়নি একটি কারখানায়।
এর আগে রবিবার (২৪ নভেম্বর) বিজিএমইএ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোতে বাংলাদেশের পোশাক রফতানি ২ দশমিক ০৬ শতাংশ কমেছে।
ইউরোস্ট্যাটের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ২০২৪ সালের অক্টোবরে ইইউভুক্ত দেশগুলো থেকে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৪ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার।
শুধু বাংলাদেশ নয়, শীর্ষ রফতানিকারক দেশগুলোও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। অপরদিকে, ইউরোপীয় দেশগুলোর মোট পোশাক আমদানি ২ দশমিক ০২ শতাংশ কমেছে। ২০২৪ সালের প্রথম ১০ মাসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের তৈরি পোশাকের আমদানি ছিল ৬৮ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৬৯ দশমিক ৮০ বিলিয়ন।